খাস ডেস্ক: পশ্চিমবঙ্গে টানা তিনবার ক্ষমতা ধরে রাখার পর ভিন রাজ্য ত্রিপুরায় পা রেখেছিল তৃণমূল কংগ্রেস। এবারে বাংলার শাসকদলের নজরে ছিল ত্রিপুরার বিধানসভার উপনির্বাচন। তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে শুরু করে সায়নী ঘোষ, সুদীপ রাহার মত তৃণমূল নেতা-নেত্রীরা প্রচার করেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত লাভ কিছুই হল না। ওই রাজ্যের চার কেন্দ্রেী জামানত বাজেয়াপ্ত হল তৃণমূলের। এ নিয়ে শাসক দলের উদ্দেশ্যের তীব্র কটাক্ষ ছুঁড়ে দিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।
রবিবার বারাসাতে এক সাংবাদিক বৈঠকে যোগ দিয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, “পশ্চিমবঙ্গে ভোট লুঠ করে ক্ষমতায় আসে তৃণমূল। কিন্তু অন্য রাজ্যে গিয়ে জামানত বাজেয়াপ্ত হয়ে যায়। পশ্চিমবঙ্গে ভোট লুঠ, ত্রিপুরায় হেরে ভূত। তৃণমূলের অভিযোগ, ত্রিপুরায় ভোটের দিন সন্ত্রাস হয়েছে, সাধারণ মানুষ নিরাপদভাবে ভোট দিতে পারেনি। এর উত্তরে তিনি দাবি করেন, ‘ওই রাজ্যে তৃণমূলের কোনও সংগঠন নেই। তৃণমূল কর্মীদের উপর হামলা এবং ভোটে সন্ত্রাসের অভিযোগ ভিত্তিহীন।’ দশ বছর পর পাহাড়ে অনুষ্ঠিত হল জিটিএ নির্বাচন। এ নিয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, ‘জিটিএ-কে অসাংবিধানিক বলে মনে করি। পাহাড়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হলে ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েত ব্যবস্থা আনতে হবে।’
আরও পড়ুন: ৪৪ বছর ধরে একই স্বাদ, ভাং, লস্যি, মিল্কশেকের জন্য বিখ্যাত এই দোকানের মেনু শুরু মাত্র ২৫ টাকায়
গত কয়েকদিন ধরে খবরের শিরোনামে উঠে এসেছে মহারাষ্ট্র। যেকোনো সময়ে ভেঙে পড়তে পারে বর্তমান সরকার। এ নিয়ে বালুরঘাট সাংসদ বলেন, ‘মহারাষ্টে হাসঝাড়ু সরকার চলছেসেখানে শিবসেনা, কংগ্রেস, এনসিপি জোট করেছে। তবে আগামী দিনে মহারাষ্ট্র এ বিজেপির সরকার ক্ষমতায় আসবে।’